আমরা
এই পর্যায়ে সম্পদের সাধারণ ধরনাগুলি নিয়ে আলোচনা করবো। আশারাখছি আপনাদের ভালো
লাগবে।
১. “World Resources and Industries”- বইটি কার লেখা- জিমারম্যান (১৯৫১)
২.
রিসোর্সিজম কী- সমগ্র বিশ্ব কে সম্পদ হিসাবে ধরে নেওয়ার দৃষ্টিকোণকে সম্পদ
শাস্ত্রে ‘রিসোর্সিজম’ বলে।
৩.
একটি রুদ্ধ প্রবাহমান সম্পদ হল- বনভূমি, তৃণভূমি।
৪. “সম্পদ
হল লক্ষ পূরণের মাধ্যম”- কথাটি কে বলেছেন?- জিমারম্যান।
৫. একটি
আবর্তনীয় সম্পদ হল- লোহার স্ক্র্যাপ।
৬.
পরিবেশ বান্ধব সম্পদ কী- যেসব সম্পদ উৎপাদন ও ব্যবহারে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হয় না,
জীবমন্ডলের বন্ধু হয়, তাকে পরিবেশ বান্ধব সম্পদ বলে। যেমন- সমুদ্র তরঙ্গ, জৈব সার,
বায়ু শক্তি, জলবিদ্যুৎ, সৌরবিদ্যুৎ ইথ্যাদি।
৭. “প্রয়োগ কৌশলই জড়বস্তুকে সম্পদে পরিণত করে”- কে বলেছেন- হয়ামিল্টন।
৮.
সম্পদের কার্যকারিতা তত্ত্বের প্রবক্তা কে- জিমারম্যান।
৯.
সম্পদ সৃষ্টির কেন্দ্র বিন্দুতে কে রয়েছেন- মানুষ।
১০.
সম্পদের প্রকৃত জননী কে- জ্ঞান।
১১. “মানুষের
জ্ঞান হল সম্পদের প্রকৃত জননী”- কে বলেছেন- মিশেল।
১২.
একটি অদ্বিতীয় সম্পদের উদাহরণ দাও- গ্রিনল্যান্ডের ক্রায়োলাইট এবং সুন্দরবনের বাঘ।
১৩.
সম্ভাব্য সম্পদের উদাহরণ কী- আন্টার্কটিকার খনিজ দ্রব্য, বৃষ্টি অরন্যের বনজ
সম্পদ।
১৪.
জাপানের জলবিদ্যুৎ কোন্ ধরণের সম্পদ- বিকশিত সম্পদ।
১৫. সম্পদ
সৃষ্টির সামাজিক বাধা গুলি কিকি- অশিক্ষা, কুসংস্কার, অলসতা ইত্যাদি।
ধন্যবাদ সকলকে। এর পরতর্তী অংশ পড়তে আমাদের সঙ্গে থাকুন, নজরে রাখুন।
সম্পদের ধারনা- পর্ব-১ (Concept of resources-Part-1)
Reviewed by ভূগোল প্রেমী
on
অক্টোবর ০২, ২০১৭
Rating:
