এই পর্বে আমরা জীবভূগোলের একটি অংশ বাস্তুতন্ত্রের প্রাথমিক ধারনা তথা পুস্টি স্তর, খাদ্য খাদ্যশৃঙ্খল, খাদ্যজাল, শক্তি প্রবাহ, খাদ্য পিরামিড ইত্যাদি বিষয় গুলিকে পর্যায়ক্রমিক ভাবে দুই একটি ভাষায় আলোচনা করবো। তাই আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন এবং অবশ্যই নিচের কমেন্ট বক্সে আপনাদের মূল্যবান মতামত দেবেন, নাহলে আমরা উৎসাহ পাবনা। চলুন দেখে নেওয়া যাক প্রথম পর্ব-
১. “বাস্তুতন্ত্র
হল জীবককুল ও তার প্রাকৃতিক পরিবেশ নিয়ে গঠিত একক মৌলিক উপাদান”- কে বলেছেন?- ওডাম
২.
বায়োম কাকে বলে- ভূ-পৃষ্ঠের নির্দিষ্ট জলবায়ুকে ভিত্তি করে উদ্ভিদ ও প্রানীকূলের
বাস্তুতান্ত্রিক বিন্যাসের যে বন্টন গড়ে ওঠে তাকে বায়োম বলে।
৩. খাদ্য
পিরামিডের প্রবক্তা হলেন- চার্লস এলটন (১৯২৭)।
৪.
বাস্তুতন্ত্রে পুষ্টি সংগ্রহর এলাকাকে বলা হয়- ইকোলজিক্যাল নিচ্।
৫.
লোটিক বাস্তুতন্ত্র দেখা যায় –প্রবাহমান জলধারায় (নদী,খাল)।
৬.
লেনটিক বাস্তুতন্ত দেখা যায়- স্থির জলের বাস্তুতন্ত্রে (পুকুর,হ্রদ)।
৭.
পুষ্টিস্তরে শক্তিপ্রবাহের “দশ শতাংশ সূত্রের” ধারণা কে দেন- লিন্ডেম্যান (১৯৪২)।
৮.
দুটি বাস্তুতন্ত্রের সংযোগস্থলে বৈচিত্র্যময় প্রচুর সংখ্যক জীবগোষ্ঠীকে কী বলে-এজ্
এফেক্ট।
৯.
পাশাপাশি দুটি ভিন্ন প্রকৃতির বাস্তুতন্ত্র একটি অঞ্চলে মিশে যে পরিবর্তনশীল মিশ্র
বাস্তুতন্ত্র গড়ে তোলে তাকে বলে- ইকোটোন।
১০.
বাস্তুতন্ত্রের সকল উদ্ভিদ কে বলে ফ্লোরা এবং সকল প্রানীগোষ্ঠীকে বলে ফণা।
১১. ‘বায়োস্ফিয়ার’
শব্দটি প্রথম কে ব্যবহার করেন- এডোয়ার্ড সুয়েস (১৮৭৫)।
১২.
জীবমন্ডলের গড় উল্লম্ব বিস্তার কত- প্রায় ১৩কিমি।
১৩.
পৃথিবীর সর্ববৃহৎ বাস্তুতন্ত্র কাকে বলে- জীবমন্ডলকে।
১৪. ‘ইকোসিস্টেম
বা বাস্তুতন্ত্র’ শব্দটি প্রথম কে ব্যবহার করেন- আর্থার জর্জ ট্যান্সলে (১৯৩৫)।
নিচের কমেন্ট বক্সে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। লেখাগুলি কপি করে অন্যান্য গ্রুপ, সাইট পোষ্ট করলে আমাদের সূত্র (ভূগোল ডট ইন) দেবেন। পরবর্তি পর্বের জন্য নজরে রাখুন। ধন্যবাদ
বাস্তুতন্ত্রের ধারণা- পর্ব-১
Reviewed by Geography for you
on
অক্টোবর ০৩, ২০১৭
Rating:
