বাস্তুতন্ত্র
এই পর্বে আমরা জীবভূগোলের একটি অংশ বাস্তুতন্ত্রের প্রাথমিক ধারনা তথা পুস্টি স্তর, খাদ্য খাদ্যশৃঙ্খল, খাদ্যজাল, শক্তি প্রবাহ, খাদ্য পিরামিড ইত্যাদি বিষয় গুলিকে পর্যায়ক্রমিক ভাবে দুই একটি ভাষায় আলোচনা করবো। তাই আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন এবং অবশ্যই নিচের কমেন্ট বক্সে আপনাদের মূল্যবান মতামত দেবেন, নাহলে আমরা উৎসাহ পাবনা।-চলুন দেখে নেওয়া যাক দ্বিতীয় পর্ব-
১৬. ‘ইকোলোজি
বা বাস্তুবিদ্যা’ শব্দটির ব্যবহার করেন কে- আর্নেষ্ট হেকেল (১৮৬৬)।
১৭.
বাস্তুবিদ্যার জনক কে- হেকেল।
১৮.
বাস্তুবিদ্যার যে শাখায় একটি নির্দিষ্ট জীব প্রজাতির বাস্তুসংস্থান সম্পর্কিত
আলোচনা করা হয় তাকে বলে- অট্ইকোলজি।
১৯. বাস্তুবিদ্যার
যে শাখায় একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের সমস্ত জীব প্রজাতির বাস্তুসংস্থান সম্পর্কিত
আলোচনা করা হয় তাকে বলে- সিন্ইকোলজি।
২০.
বাস্তুতন্ত্রের শক্তির প্রধান উৎস হল- সূর্য।
২১.
কোনো সজীব বস্তুর শুষ্ক ভর অর্থাৎ জীবের সংখ্যা ও পরিমানকে কী বলে- জীবভর বলে।
২২.
বাস্তুতন্ত্রে উদ্ভিদ ও প্রানীর মধ্যে যে পরিমান সজীব পদার্থ থাকে তাকে কী বলে-
স্ট্যান্ডিং ক্রপ।
২৩. যে
স্বভোজী সূর্যালোক ছাড়াই পুষ্টিযৌগ প্রস্তুত করে তাদের কী বলে- কেমোঅটট্রফ বা
রাসায়নিক স্বভোজী বলে।
২৪.
বাস্তুতন্ত্রে কয়টি পুষ্টি স্তর লক্ষ করা যায়- ৩-৫ টি।
২৫. পরজীবীয়
খাদ্যশৃঙ্খলে কোন্ ধরণের পিড়ামিড দেখা যায়- ওলটানো পিড়ামিড।
২৬.
খাদ্যশৃঙ্খলে শক্তি প্রবাহ সর্বদা- একমুখি।
২৭. যেসব
খাদক উদ্ভিদ ও প্রানী উভয়কেই খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে তাদের বলে- ওমনিভর বা
সর্বভূগ।
২৮.
পুকুর বা জলাশয়ের খাদ্যশৃঙ্খলের সর্বোচ্চ স্তরে কারা থাকে- বড়ো মাছ।
২৯.
ডেট্রিভোর কী- ডেট্রিটাস বা আংশিক বিয়োজিত জৈবপদার্থকে যেসব ছোটো প্রানী খাদ্য
হিসাবে গ্রহণ করে তাকে ডেট্রিভোর বলে।
৩০. একটি
পুষ্টিস্তর থেকে অন্য পুষ্টিস্তরে শক্তি স্থানান্তরের পরিমান কত- ১০%।
নিচের কমেন্ট বক্সে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। লেখাগুলি কপি করে অন্যান্য গ্রুপ, সাইট পোষ্ট করলে আমাদের সূত্র (ভূগোল ডট ইন) দেবেন। পরবর্তি পর্বের জন্য নজরে রাখুন। ধন্যবাদ
বাস্তুতন্ত্রের ধারণা- পর্ব-২
Reviewed by Geography for you
on
অক্টোবর ০৩, ২০১৭
Rating:
